নৈশ (রাত্রিকালীন) মাদরাসা
মাদরাসাতুল হুদা দিনাজপুর
(বয়স্ক ও কর্মব্যস্ত লোকদের দ্বীন শেখার আদর্শ প্রতিষ্ঠান)
আমাদের মাদরাসা সম্পর্কে...
এটি একটি নৈশ (রাত্রিকালীন)মাদরাসা। এখানে স্কুল, কলেজ,ভার্সিটির ছাত্র, শিক্ষক, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী শিক্ষিত,-অশিক্ষিত কর্মব্যস্ত যুবক,বয়ষ্ক ভাইদের জন্য মাগরিব/ফজরের পর ইলমে দ্বীন শিক্ষা করে আলেম হওয়ার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। এ-ই প্রতিষ্ঠানটি দেশ বরেন্য উলামায়ে কেরামের তত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।
৫+
বছরের অভিজ্ঞতা
৫০০+
সফল শিক্ষার্থী
৮+
উস্তায
সবার জন্য দ্বীনি শিক্ষা
অধিকাংশ মানুষ সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও তারা দ্বীন শেখার ক্ষেত্রে কোন সুযোগ পায়নি। কর্মব্যস্ততার কারণে তারা নিয়মিত মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় না। দাওয়াত-তাবলীগ, হক্কানী পীর বা শায়েখের সংস্পর্শে ঈমান ও ইয়াকিন কিছুটা মজবুত এবং আমলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হলেও উলামায়ে কেরামের কাছে ইলম শেখার নিয়মতান্ত্রিক কোন ব্যবস্থা না থাকায় তারা ঈমান ইয়াকিনের স্বচ্ছতা অর্জন ও সহিভাবে আমল করতে পারে না।
অথচ এ ইলম তো সবার জন্য ফরজ তাই প্রত্যেক মুসলমানকে দ্বীন শিক্ষার সে সুযোগ করে দিতেই নৈশ মাদ্রাসা ও বয়স্ক শিক্ষার আয়োজন।
নৈশ মাদ্রাসা কি ও কেন?
অধিকাংশ মানুষ সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও তারা দ্বীন শেখার ক্ষেত্রে কোন সুযোগ পায়নি। কর্মব্যস্ততার কারণে তারা নিয়মিত মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় না। দাওয়াত-তাবলীগ, হক্কানী পীর বা শায়েখের সংস্পর্শে ঈমান ও ইয়াকিন কিছুটা মজবুত এবং আমলের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হলেও উলামায়ে কেরামের কাছে ইলম শেখার নিয়মতান্ত্রিক কোন ব্যবস্থা না থাকায় তারা ঈমান ইয়াকিনের স্বচ্ছতা অর্জন ও সহিভাবে আমল করতে পারে না।
অথচ এ ইলম তো সবার জন্য ফরজ তাই প্রত্যেক মুসলমানকে দ্বীন শিক্ষার সে সুযোগ করে দিতেই নৈশ মাদ্রাসা ও বয়স্ক শিক্ষার আয়োজন।
আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
* কুরআন হাদিস তথা ইসলামী শরীয়তের ইলম ও ইসলামিক সংস্কৃতির ব্যাপক অনুশীলনের মাধ্যমে একদল সুযোগ্য ও মোখলেস দ্বীনের সেবক তৈরি করা। যারা কুরআন হাদিসের জ্ঞান মানবিক গুণাবলী আধ্যাত্বিক ও নৈতিকজ্ঞান সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে দ্বীনের জন্য হবে নিবেদিত প্রাণ।
* সমাজ হতে সকল প্রকার শিরক বিদায়াত দূর করে নির্ভুল আকীদা ও ইত্তিবায়ে সুন্নতের জজবা সৃষ্টি করা।
* ইসলামের আদর্শ ও সৌন্দর্য কে আধুনিক প্রচার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য উপায় বর্তমান সমাজের সামনে উপস্থাপনের যোগ্য করে তোলা
আমাদের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
* কুরআন হাদিস তথা ইসলামী শরীয়তের ইলম ও ইসলামিক সংস্কৃতির ব্যাপক অনুশীলনের মাধ্যমে একদল সুযোগ্য ও মোখলেস দ্বীনের সেবক তৈরি করা। যারা কুরআন হাদিসের জ্ঞান মানবিক গুণাবলী আধ্যাত্বিক ও নৈতিকজ্ঞান সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে দ্বীনের জন্য হবে নিবেদিত প্রাণ।
* সমাজ হতে সকল প্রকার শিরক বিদায়াত দূর করে নির্ভুল আকীদা ও ইত্তিবায়ে সুন্নতের জজবা সৃষ্টি করা।
* ইসলামের আদর্শ ও সৌন্দর্য কে আধুনিক প্রচার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য উপায় বর্তমান সমাজের সামনে উপস্থাপনের যোগ্য করে তোলা
পরিচালনায়
মুফতি জুবায়ের আহমাদ (হাফি:)
মুফতি জুবায়ের আহমদ বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত আলেম এবং দায়ী। একাধিক বিষয়ের উপর তার প্রায় ৪২ টির মত লিখিত বই বিভিন্ন অঙ্গনে সমাদৃত হয়েছে। তার লেখা বই মক্কা ও মদীনা লাইব্রেরীতে গৃহীত হয়েছে। তিনি একাধিক মাদ্রাসার সাথে জড়িত থেকে দ্বীনের কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ইসলামী দাওয়া ইনস্টিউট, মান্ডা, মুগদা এর প্রিন্সিপাল। তিনি শিক্ষাগত জীবনে মেশকাত(স্নাতোক) শেষ করেছেন জামিয়া রহমানিয়া , ঢাকা থেকে। এরপর দাওরা হাদীস (মাস্টার্স) শেষ করেছেন দারুল উলুম দেওবন্দ, ইন্ডিয়া থেকে । এছাড়াও উচ্চতর অরবী সাহিত্যের উপর তিনি উচ্চতর পড়াশোনা করেন দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামা লখনৌ, ইউপি, ইন্ডিয়া থেকে।
ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মারছুছ
খন্দকার মারছুছ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেছেন রুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ডিপার্টমেন্ট থেকে।
এরপর আইটিতে এম.এস.সি করেছেন এমআইটি(JU), থেকে।
এমবিএ করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ইন্ডিয়া থেকে ।
তিনি বর্তমানে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে আছেন, রিলায়েন্স হাই টেক লিমিটেড।
এছাড়া তিনি ধর্মীয় লাইনে পড়াশোনা করেন নৈশ বিভাগ, দারুর রাশাদ মাদ্রাসা, মিরপুর-১২।
